তখন আমি নিজেকে অরণ্যদেব আর দাদাকে জঘন্যদেব ভাবছি। তাই অরণ্যদেবের মতো ‘অউ্ রেভ্যয়’ বলে বিদায় দিলাম প্রেমকে। এতো কষ্ট হচ্ছিলো এই ভেবে যে ওর নামটাও জানা হলনা। বুকে মোটামুটি দু চার পিস্ পাথর চাপা দিয়ে এসে উঠলাম হোটেলে। খানিকবাদে ফ্রেশ হয়ে খেয়ে নিয়ে, লক্ষ্য করলাম ঘরে একটা বারান্দা আছে। গিয়ে দাঁড়ালাম। মনেহল ডান পাশে গোলাপি ছায়া। তাকিয়ে দেখি অবাক কাণ্ড।
Read More